1. live@www.sarabela.online : news online : news online
  2. info@www.sarabela.online : সারা বেলা :
শনিবার, ০৩ মে ২০২৫, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বিশ্বনাথে মাদ্রাসা ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণের অভিযোগে ক্বারীয়ানা শিক্ষক গ্রেপ্তার বিপুল উৎসাহ-উদ্দিপনায় বিশ্বনাথে ‘বাংলা নববর্ষ’ উদযাপন বিশ্বনাথে ‘বাসিয়া নদী’র বর্জ্য পরিষ্কার পরিচ্ছন্নকরণ কার্যক্রম নিয়ে যা বললেন পৌর প্রশাসক বিশ্বনাথে ইউএনও’র বিরুদ্ধে মানববন্ধন কর্মসূচি স্থগিত বিশ্বনাথে ইয়াবা ব্যবসায়ীকে ধরে পুলিশের কাছে দিল যুবসমাজ ফ্যাসিস্ট সরকার ক্ষমতাকে চিরস্থায়ী করার জন্য ইলিয়াস আলীসহ বিএনপি নেতাকর্মীকে গুম করে- তাহসিনা রুশদীর লুনা বিশ্বনাথে প্রবাসী বোনের ফ্ল্যাট থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার বিশ্বনাথে ‘বাসিয়া নদী’র বর্জ্য পরিষ্কার- পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমের উদ্বোধন বিশ্বনাথ আন্ত: উপজেলা ক্বেরাত প্রতিযোগিতায় প্রথম মো. নাদিম বাংলাদেশে শান্তি ও সংলাপ আয়োজনে সহায়তায় দিতে প্রস্তুত জাতিসঙ্ঘ সংবাদ সম্মেলনে অ্যান্তোনিও গুতেরেস

নোটিশ পেয়েও অগ্নিনিরাপত্তা নিশ্চিত করেনি কর্তৃপক্ষ

নাজমুল রনি
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ১৪১ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর হাজারীবাগ বাজারে আগুন লাগা ট্যানারি গোডাউনটির ভবনে কোন ধরনের অগ্নিনিরাপত্তাই ছিল না বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী। অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিতের জন্য ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে বেশ কয়েকবার ভবনটির মালিক ফিনিক্স লেদারকে নোটিশ পাঠানো হয়েছিল বলেও জানান তিনি। 

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) বিকেলে হাজারীবাগে আগুন লাগা ভবনটির সামনে সাংবাদিকদের এসব কথা জানান ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেনেন্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী।

তিনি বলেন, এটি একটি পুরাতন ভবন। ভবনটিতে মিশ্র পদার্থ ছিল, কাঁচামাল, প্লাস্টিক, গার্মেন্টস পণ্য এবং উপরে ছিল জুতার কারখানা। জুতার কারখানায় বিভিন্ন দাহ্য পদার্থ রয়েছে। আমরা ভয় পাচ্ছিলাম এখানে ঘিঞ্জি এলাকা, আগুন বিস্তার লাভ করলে অনেক প্রাণহানির ঘটনা ঘটতো। সেটি আমরা রোধ করতে পেরেছি, এটি আমাদের বড় সফলতা।

লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, এটি ঝুঁকিপূর্ণ ভবনের মতোই। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সময় লেগেছে প্রায় ৩ ঘণ্টা। আমাদের সক্ষমতার পুরোপুরি কাজে লাগানো যায়নি। কারণ পানির সংকট, ভেতরের দাহ্য বস্তু, উৎসুক জনতার ভিড় ও চাপা (সরু) রাস্তা।

ভবনটিতে ছিল প্লাস্টিক, লেদারসহ দাহ্য বস্তুর কারখানা। ছিল না কোনো অগ্নিনিবারক যন্ত্র। ভবনে ফায়ার সেফটির কোনো প্ল্যান ছিল না। কয়েকবার নোটিশও দেওয়া হয়েছিল ফায়ার সার্ভিসের পক্ষ থেকে।

আগুন ভবনটির ৫, ৬ ও ৭ তলা পর্যন্ত ছড়িয়েছে জানিয়ে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, নিচের দিকে আগুন ছিল না। আগুনের সূত্রপাত এখনো বের করা যায়নি। তবে ইলেকট্রনিক শর্ট সার্কিট কিংবা সিগারেটের কারণে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে। তবে তদন্তের পর মূল কারণ জানা যাবে।

মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী আরও বলেন, সরকারের আইনে ফায়ার সেফটি অবশ্যই থাকতে হবে। কিন্তু এই ভবনটিতে দাহ্য পদার্থ থাকার পরেও কোনো ফায়ার সেফটি ছিল না। আগুন ছড়িয়ে পড়লে হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারতো।

তিনি বলেন, ফায়ার সার্ভিসের সব ইকুইপমেন্ট এখানে আনা সত্ত্বেও আমরা কাজ করতে পারিনি। কারণ এখানকার রাস্তা অনেক ছোট এবং ভবন একটির সঙ্গে আরেকটি লাগানো। আমরা ১৩টি ইউনিট এনেছিলাম, কিন্তু সব ইউনিট কাজ করতে পারিনি।

ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানতে চাইলে ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা বলেন, আগুন নিয়ন্ত্রণ হলেও এখনো নির্বাপণ হয়নি। আগুন নির্বাপণের পর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।

Leave a Reply

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত সারা বেলা-২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট